বানর দিয়ে নারিকেল পাড়া
থাইল্যান্ড এর নারিকেল বাগানের মালিকেরা ছোট ছোট বানরকে প্রশিক্ষণ দেয় নারিকেল পাড়ার জন্য। মাত্র ৩ থেকে ৬ মাস এর মধ্যে এরা হয়ে উঠে এক্সপার্ট। যেহেতু বানর জন্মগত ভাবে গাছে উঠতে খুবই দক্ষ তাই এই অতিরিক্ত দক্ষতা এদেরকে করে তোলে অপ্রতিদন্ধী। কোনো মানুষ এদের সক্ষমতার আসে পাশেও আসতে পারে না। তার উপর এদের পিছনে খরচও খুবই সামান্য। কয়েকটা কলা আর রুটি ই যথেষ্ট। কোনো বেতন না, বোনাস না। কোনো ছুটি নাই, নাই কোনো হরতাল এর সমস্যা।
হাতি আর পাথর
ভারতে হাতি কে এক জায়গায় বেধে রাখার জন্য হাতি কে একটা অদ্ভূত ট্রেনিং দেওয়া হয়। হাতি যখন ছোট থাকে তখন হাতিকে একটা পাথরের সাথে দড়ি দিয়ে বেধে রাখা হয়। পাথর টা যথেষ্ট ভারী থাকে যাতে বাচ্চা হাতিটা ওটা কে টেনে নিয়ে যেতে না পারে। এই ভাবে হাতিটাকে ট্রেনিং দিতে থাকে এর মালিক।
এর পর হাতিটা যখন বড় হয়, এর মালিক একে বেঁধে রাখার জন্য একিই ভাবে একটা পাথর এর সাথে বেঁধে রাখে। কিন্তু এই সময় পাথরটা কিন্তু আর অত বড় থাকে না। বড় হাতিকে বাঁধার জন্য যত বড় পাথর দরকার, সেটা বহন করে চলাটা খুব সহজ অথবা অর্থনৈতিক ভাবে লাভজনক হবে না। যাই হোক, হাতির মালিক যখন এই বিশাল হাতিটাকে ছোট একটা পাথর দিয়ে বেঁধে রাখে, হাতিটা কিন্তু আর ওই জায়গা থেকে এক পা ও নড়ে না। ছোট কাল থেকে ট্রেনিং পাওয়া হাতি এতটাই অভ্যস্ত হয়ে উঠে যে, সে একবার চেষ্ঠা করেও দেখে না যে ওই সামান্য পাথরটাকে টেনে নিয়ে যাওয়া যায় কিনা।
বানর ও মাছের প্রতিযোগিতা
এক বার এক বানর আর মাছের মধ্যে প্রতিযোগিতা হলো যে কে সবার আগে গাছে উঠতে পারে। ফলাফল তো সবার জানা। কিন্তু তারপরও মাছ টা অনেক চেষ্টা করলো। লাফিয়ে লাফিয়ে সে উপরে উঠার চেষ্টা করলো কিন্তু বানর তার অনেক আগেই গাছের মগডালে উঠে বসে থাকলো। মাছ টা মন খারাপ করে গাছের গোড়াতেই পড়ে থাকলো।
এর পরের প্রতিযোগিতাটা হলো পানিতে সাতার কাটার। কে কার আগে সাঁতার কেটে নদী পার হতে পারে। এইবার এর ফলাফল গেল মাছের পক্ষে। এক মুহুর্তেই নদীর ওই পাড়ে পৌছে গেল সেই মাছ। আর বানর? নদীর পাড়েই বসে থাকলো।
সব কিছু থেকেই যে কিছুনা কিছু শিখতেই হবে এমন কোনো কথা তো নাই!
থাইল্যান্ড এর নারিকেল বাগানের মালিকেরা ছোট ছোট বানরকে প্রশিক্ষণ দেয় নারিকেল পাড়ার জন্য। মাত্র ৩ থেকে ৬ মাস এর মধ্যে এরা হয়ে উঠে এক্সপার্ট। যেহেতু বানর জন্মগত ভাবে গাছে উঠতে খুবই দক্ষ তাই এই অতিরিক্ত দক্ষতা এদেরকে করে তোলে অপ্রতিদন্ধী। কোনো মানুষ এদের সক্ষমতার আসে পাশেও আসতে পারে না। তার উপর এদের পিছনে খরচও খুবই সামান্য। কয়েকটা কলা আর রুটি ই যথেষ্ট। কোনো বেতন না, বোনাস না। কোনো ছুটি নাই, নাই কোনো হরতাল এর সমস্যা।
হাতি আর পাথর
ভারতে হাতি কে এক জায়গায় বেধে রাখার জন্য হাতি কে একটা অদ্ভূত ট্রেনিং দেওয়া হয়। হাতি যখন ছোট থাকে তখন হাতিকে একটা পাথরের সাথে দড়ি দিয়ে বেধে রাখা হয়। পাথর টা যথেষ্ট ভারী থাকে যাতে বাচ্চা হাতিটা ওটা কে টেনে নিয়ে যেতে না পারে। এই ভাবে হাতিটাকে ট্রেনিং দিতে থাকে এর মালিক।
এর পর হাতিটা যখন বড় হয়, এর মালিক একে বেঁধে রাখার জন্য একিই ভাবে একটা পাথর এর সাথে বেঁধে রাখে। কিন্তু এই সময় পাথরটা কিন্তু আর অত বড় থাকে না। বড় হাতিকে বাঁধার জন্য যত বড় পাথর দরকার, সেটা বহন করে চলাটা খুব সহজ অথবা অর্থনৈতিক ভাবে লাভজনক হবে না। যাই হোক, হাতির মালিক যখন এই বিশাল হাতিটাকে ছোট একটা পাথর দিয়ে বেঁধে রাখে, হাতিটা কিন্তু আর ওই জায়গা থেকে এক পা ও নড়ে না। ছোট কাল থেকে ট্রেনিং পাওয়া হাতি এতটাই অভ্যস্ত হয়ে উঠে যে, সে একবার চেষ্ঠা করেও দেখে না যে ওই সামান্য পাথরটাকে টেনে নিয়ে যাওয়া যায় কিনা।
বানর ও মাছের প্রতিযোগিতা
এক বার এক বানর আর মাছের মধ্যে প্রতিযোগিতা হলো যে কে সবার আগে গাছে উঠতে পারে। ফলাফল তো সবার জানা। কিন্তু তারপরও মাছ টা অনেক চেষ্টা করলো। লাফিয়ে লাফিয়ে সে উপরে উঠার চেষ্টা করলো কিন্তু বানর তার অনেক আগেই গাছের মগডালে উঠে বসে থাকলো। মাছ টা মন খারাপ করে গাছের গোড়াতেই পড়ে থাকলো।
এর পরের প্রতিযোগিতাটা হলো পানিতে সাতার কাটার। কে কার আগে সাঁতার কেটে নদী পার হতে পারে। এইবার এর ফলাফল গেল মাছের পক্ষে। এক মুহুর্তেই নদীর ওই পাড়ে পৌছে গেল সেই মাছ। আর বানর? নদীর পাড়েই বসে থাকলো।
সব কিছু থেকেই যে কিছুনা কিছু শিখতেই হবে এমন কোনো কথা তো নাই!
No comments:
Post a Comment